নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষ স্নাতক শ্রেণির ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সাক্ষাৎকার ও ভর্তি কার্যক্রম আগামীকাল ৪ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। চলবে ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত।
আজ শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইফতেখার হোসাইন রাজুর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সাক্ষাৎকার ও ভর্তি কার্যক্রমের সময় ৪ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ‘এ’ ইউনিটের মেধাতালিকা ০১-৭০০ পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে)। ৫ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ‘এ’ ইউনিটের মেধাতালিকা ৭০১-১২০১ পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে) এবং বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ‘বি’ ইউনিটের মেধাতালিকা ০১-৪০০ পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে)।
৬ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ‘বি’ ইউনিটের মেধাতালিকা ৪০১-১২০১ পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে)। ৭ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে সকল ১১ টা ৩০মিনিট পর্যন্ত ‘সি’ ইউনিটের মেধাতালিকা ০১-৫০১ পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে)।
৭ নভেম্বর বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ‘ডি’ ইউনিটের মেধাতালিকা ০১-৫০১ (বিজ্ঞান); ০১-৩০১ (বাণিজ্য) এবং ০১-১০১ (মানবিক) পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে)। ৮ নভেম্বর ২০১৮ সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ‘ডি’ ইউনিটের মেধাতালিকা ৫০১-১৫০১ (বিজ্ঞান) পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে)।
১১ নভেম্বর সকাল ৯টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত ‘ই’ ইউনিটের মেধাতালিকা ০১-৬০১ পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে)। ১১ নভেম্বর বেলা ২টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ‘এফ’ ইউনিটের মেধাতালিকা ০১- ৩০১ পর্যন্ত (আসন খালি থাকা সাপেক্ষে)।
এ ছাড়া ১২ ও ১৩ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধা, উপজাতি, হরিজন সম্প্রদায়, প্রতিবন্ধী এবং খেলোয়াড় (শুধু মাত্র বিকেএসপি থেকে উত্তীর্ণদের জন্য) কোটায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে।
গত ২৬, ২৭ ও ২৮ অক্টোবর নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষ স্নাতক শ্রেণির মোট ছয় ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ৩০ অক্টোবর সকাল ১১টায় উপাচার্যের দপ্তরে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভর্তি কমিটির চেয়ারম্যান উপাচার্য প্রফেসর ড. এম অহিদুজ্জামান সাংবাদিকদের সামনে এ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেন।
এবারের ভর্তি পরীক্ষায় ছয় ইউনিটে মোট ১ হাজার ৩২০ আসনের বিপরীতে ৭০২৯৮ জন আবেদন করে এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ৫৫২৭০ জন। শতকরা পাশের হার ছিল ৮০.১৪।
0Share