লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে চিংড়ির রেণু আহরণ ও পরিবহনের অপরাধে ৭জন ব্যক্তিকে ৫ হাজার টাকা করে মোট ৩৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ রবিবার বেলা ১২টার দিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন এ রায় দেন। এরআগে ভোররাতে যৌথ অভিযান চালিয়েছেন উপজেলা মৎস্য দপ্তর ও কোস্টগার্ড। এসময় উপজেলার সদর আলেকজান্ডার থেকে একটি ট্রাক ভর্তি ১১ লক্ষ চিংড়ির রেণু আটক করা হয়।
অর্থদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন উপজেলার চর পোড়াগাছা ইউনিয়নের বাসিন্দা আলী আহম্মদের ছেলে আনোয়ার হোসেন (৫৩), একই উপজেলার চর রমিজ ইউনিয়নের বাসিন্দা আব্দুল মালেকের ছেলে ফেরদৌস (৩৫) ও হুমায়ুন কবিরের ছেলে আকবর হোসেন (২৫), চর আলগী এলাকার বাসিন্দা গোফরানের ছেলে আবু তাহের (৪৮), সেবাগ্রাম এলাকার বাসিন্দা কিবরিয়ার ছেলে ইউসুফ(৩২), পৌর শিক্ষাগ্রাম এলাকার বাসিন্দা আবুল কালামের ছেলে মিজান (৩২), এবং চরসীতা এলাকার বাসিন্দা সাইফুল ইসলামের ছেলে মো. রিপন (২২)।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন, কোস্টগার্ড সদস্যসহ প্রমুখ।
সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, জব্দকৃত চিংড়ির রেণু গুলো নদীতে প্রকাশ্যে অবমুক্ত করা হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন বলেন, চিংড়ির রেণু আহরণ ও পরিবহনের অপরাধে ওই আটককৃত ব্যক্তিদের অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আগামীতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
84Share