বক্তারা বলেন, দেশে নানান ভাবে মানবাধিকার হরণ হচ্ছে। দেশ ব্যাপী গুপ্ত হত্যা, ক্রসফায়ার, গুম, খুন, ধর্ষণ ও নির্যাতন সহ এমন কোন অপরাধ নেই যা হচ্ছে না। এই সব বন্ধে মানুষকে সচেতন হতে হবে। প্রশাসনকে নিরপেক্ষ ভূমিকায় থেকে কাজ করতে হবে। নির্যাতিতের পাশে সহযোগীতার হাত প্রসারিত করতে হবে। তবেই মানবাধিকার পরিস্থিতির উন্নয়ন হবে। গুম,খুন, ক্রমফায়ার বন্ধে সরকারকে আরো উদ্যোগী, যতœশীল, নিরপেক্ষ ও উদারতার পরিচয় দিতে হবে। অপরাধীকে ক্রস ফায়ারে না দিয়ে দ্রুত আইনের আওতায় এনে এবং দ্রুত বিচার সম্পন্ন করে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

তখন আর ক্রসফারের প্রয়োজন হবে না। একদিকে অপরাধীরা গুপ্ত হত্যা চালাচ্ছে অন্যদিকে ক্রসফারের নামে পুলিশ, র‌্যাব সন্দেহভাজনদের হত্যা করছে। আমাদের এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে দেশের শান্তি-শৃংখলার উন্নয়ন হবে না।

সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রতিশ্র“তি সমাজ উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি মোঃ আবদুল খালেক, কুশাখালী ইউপি’র সাবেক চেয়ারম্যান নূরুল আমিন, বাপসার জেলা কোর্ডিনেটর জোবেদা বেগম, সাংবাদিক রাজিব হোসেন রাজু, পদ্মকলি সংস্থার কোষাদক্ষ মোঃ আবদুল মতিন, তৌফিকুর রহমান মানিক, মোঃ জাহিদুর রহমান, ইসমাইল হোসেন সুজন, মোঃ সাইফুল ইসলাম, তাজ মোহাম্মদ সহ সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ।