লক্ষ্মীপুর: লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ছোট বোন তাহমিনা আক্তার পপির হাতে বড় বোন লাকি বেগমের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (১১ জুন) সকালে উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়নের সৌন্দড়া ছৈয়াল বাড়ি থেকে পুলিশ বড় বোনের মরদেহ উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। এর আগে শনিবার (১০ জুন) রাতে ছোট বোনের হতে বড় বোন খুন হয়। এ ব্যাপারে নিহতের স্বামী মনির হোসেন রোববার সকালে হত্যা মামলা করলে পুলিশ পপিকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। পুলিশ জানায়, সৌন্দড়া ছৈয়াল বাড়ির মৃত বাদশা খলিফার বড় মেয়ে লাকির সঙ্গে ছোট মেয়ে পপির পারিবারিক বিরোধ চলে আসছিল। শনিবার রাতে পপি তার বড় বোন লাকিকে ঘরে একা পেয়ে মুখ চেপে ধরে জোরপূর্বক একটি চোখ তুলে ফেলেন। এতে লাকি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটে পড়লে মুখের ভেতর হাত ঢুকিয়ে দেয়। দীর্ঘ সময় মুখের ভেতর হাত থাকায় নিঃশ্বাসবন্ধ হয়ে বড় বোন লাকি মারা যায়। রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. তোতা মিয়া বলেন, হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। আমাসিকে আদালতে মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
0Share